কপাল, গলা, বুক, হাত ছেয়ে যায় ছোট ছোট লালচে ফুসকুড়িতে। কী করে মুক্তি পাবেন এই যন্ত্রণা থেকে? উপায় রয়েছে আপনার বাড়িতেই।
দই
চন্দন
অ্যাকনে, ফুসকুড়ি, ঘামাচির মতো সমস্যা চন্দন যে দূর করে দিতে পারে, তা মা-ঠাকুমারা বহুদিন ধরেই বলে আসছেন। চন্দনের গুড়ো গোলাপ জলে মিশিয়ে ঘামাচির উপর লাগাতে পারেন। চন্দন বেটেও লাগাতে পারেন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জলে ধুয়ে নেবেন।
মুলতানি মাটি
গোলাপ জলের সঙ্গে মুলতানি মাটি মিশিয়ে একটা প্যাক বানিয়ে নিয়ে লাগিয়ে দেখুন। পুদিনা পাতা বেটে, তার সঙ্গে মুলতানি মাটি আর ঠান্ডা দুধের প্রলেপ বানিয়েও ঘামাচির উপর লাগাতে পারেন। ত্বক ঠান্ডা হয়, জ্বালা ভাবটা অনেকটাই কমে যাবে।
যে জিনিসগুলি মাথায় রাখবেন
১। সিনথেটিক কাপড় সরিয়ে রেখে সুতির পোশাক পড়ুন। ত্বককে হাওয়া লাগানোর সুযোগ দিন।
২। ঘামাচি কখনও ঘষবেন বা চুলকোবেন না।
৩। শরীর ঠান্ডা রাখতে ঘোল, ডাবের জল বা লেবুর সরবত খান।
৪। ত্বক শুকনো রাখার চেষ্টা করুন। শিশুদেরএই সময় ডায়পার পরিয়ে রাখবে না। ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করতে পারেন। ডাক্তারের পরামর্শে বোরিক পাউডারও লাগাতে পারেন।
No comments