ঘুম কম হলে চোখের তলায় কালচে দাগ পড়ে! ত্বক শুকিয়ে যায়! তাই মুখের ত্বকের যত্ন নিতে রাতে ভাল করে ঘুমানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা। কিন্তু জানেন কি, কেমন ভাবে ঘুমাচ্ছেন, তারও প্রভাব পড়ে ত্বকের উপর?
ত্বক নমনীয়, আর্দ্র এবং উজ্জ্বল রাখতে রক্ত চলাচল জরুরি। আমরা কেমন ভাবে শুয়ে আছি, তার উপর নির্ভর করে ত্বকে রক্ত চলাচলের পরিমাণ। দেখে নেওয়া যাক, কী রকম ভাবে ঘুমালে ত্বক সবচেয়ে ভাল থাকবে।
উপুর হয়ে: এ ভাবে ঘুমালে ফুসফুস-সহ শরীরের অন্য অঙ্গের লাভ হতে পারে। কিন্তু মুখের ত্বকের জন্য এটি মোটেই ভাল নয়। এতে মুখের ত্বকে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। দীর্ঘ দিন এ ভাবে শুলে আস্তে আস্তে ত্বকে ভাঁজের পরিমাণ বাড়তে থাকে। বার্ধক্যের ছাপ পড়ে।
পাশ ফিরে: উপুর হয়ে শোওয়ার চাইতে ভাল। কিন্তু এ ভাবে শুলেও ত্বকের ক্ষতি হয়। কারও কারও অভ্যাস থাকে কোনও এক পাশ ফিরে বেশি ঘুমানোর। তাঁদের ক্ষেত্রে মুখের ত্বকের সেই পাশে মৃত কোষের পরিমাণ বাড়তে থাকে। ওই দিকে অকালে বার্ধক্যের ছাপ পড়ে যায়।
চিৎ হয়ে: এই ভাবে ঘুমালে তা মুখের ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভাল। কারণ এতে মুখে কোনও চাপই পড়ে না। সারা রাত ত্বকে রক্ত চলাচল করতে পারে। ত্বক উজ্জ্বল এবং নমনীয় হয়।
No comments