Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

ঋতু অনুযায়ী শস্য-ফল-সব্জি না খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর

ঋতু অনুযায়ী ফল এবং সব্জি খাওয়া ঠান্ডা, ফ্লু এবং নানারকম রোগ প্রতিরোধ করে।  গ্রীষ্ম কালের ফল বা সব্জিতে বিটা ক্যারোটিন থাকে। আর এই ঋতুর ফল খেতে মিষ্টি, যা শরীরে শক্তি, সতেজতা এবং জলের অভাব দূর করে।  স্যালাড এ থাকা শসা, শরীরে জলে…

 


ঋতু অনুযায়ী ফল এবং সব্জি খাওয়া ঠান্ডা, ফ্লু এবং নানারকম রোগ প্রতিরোধ করে।  গ্রীষ্ম কালের ফল বা সব্জিতে বিটা ক্যারোটিন থাকে। আর এই ঋতুর ফল খেতে মিষ্টি, যা শরীরে শক্তি, সতেজতা এবং জলের অভাব দূর করে।  স্যালাড এ থাকা শসা, শরীরে জলের অভাব মেটায়। 




অফ-সিজনে পাওয়া যায় এমন অনেক ফল ও সবজি ২ থেকে ৪ মাসের জন্য সংরক্ষণ কড়া হয়ে থাকে।


এইসব ফলে তখন Phytonutrients তাদের মধ্যে হ্রাস পেতে শুরু করে।  যার ফলে এই ফল খেলেও শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারেনা।  শরীর থেকে টক্সিন বের করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।




অফসিজনের ফল বা সব্জি 

খাওয়াতে অ্যালার্জি, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট সংক্রান্ত, স্থূলতা, গ্যাস, হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা বাড়ে। টিনজাত, কোল্ড স্টোরেজ, মোমযুক্ত এবং রঙিন ফল ও শাকসবজি খেলে এতে বন্ধ্যাত্বের সমস্যা প্রকট।





 দীর্ঘ দূরত্ব থেকে আনা সব্জি এবং ফল কাঁচা হয়।  এগুলি উচ্চ তাপমাত্রার ঘরে, ফ্রিজে রাখা হয় এবং কার্বাইড দিয়ে রান্না করা হয়।  এই ধরনের ফল এবং শাকসবজি বাইরে থেকে তাজা দেখায়, কিন্তু ভিতরে পচা। 

কিন্তু স্থানীয়ভাবে যেই সব্জি ও ফল সস্তা ও ভালো থাকে।  এগুলিতে ভিটামিন সি, কঠিন, বিটা ক্যারোটিন থাকে।

  কিন্তু সংরক্ষণ করা সব্জি বা ফল এ পুষ্টির দ্রুত হ্রাসের দিকে পরিচালিত করে।





 মৌসুমী ফল এবং সবজি



 গ্রীষ্মকালীন আম, জামুন, তরমুজ, এপ্রিকট, নাশপাতি, তরমুজ, লিচি, স্ট্রবেরি, সাইট্রাস, চেরি এবং শিম সবজি, লুফা, লাউ, কুমড়া, কাঁঠাল ইত্যাদি।



 

 শীতকাল: আপেল, মিষ্টি আলু, কমলা, লাল আঙ্গুর, কিউই, ডালিম, আমলকি, পেয়ারা, কলা, স্ট্রবেরি, চিকু এবং সব্জির মধ্যে রয়েছে গাজর, শালগম, কাসুরি মেথি, সর্ষে শাক, পালং শাক, মুলা, মটর, ফুলকপি, বাঁধাকপি ইত্যাদি।




 বর্ষা : আম, পীচ, নাশপাতি, চেরি, জাম , আলু বখরা প্রধান ফল।  সবজির মধ্যে রয়েছে লাউ, করলা, ঢেঁড়স এবং সীতাফল ইত্যাদি।

No comments