Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

ভাইজানের সাথে আফগানিস্তানের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে

তালেবানদের হাতে চলে যাওয়ার পর থেকে আফগানিস্তানের পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। এটি এমন একটি দেশ যেখানে হিন্দি ছবি খুব পছন্দ হয়েছে। বলিউডে এমন অনেক অভিনেতা ছিলেন যাদের এই দেশের সঙ্গে বিশেষ যোগাযোগ রয়েছে।
আফগানিস্তানে তালেবানদের ধরার …

 



তালেবানদের হাতে চলে যাওয়ার পর থেকে আফগানিস্তানের পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। এটি এমন একটি দেশ যেখানে হিন্দি ছবি খুব পছন্দ হয়েছে। বলিউডে এমন অনেক অভিনেতা ছিলেন যাদের এই দেশের সঙ্গে বিশেষ যোগাযোগ রয়েছে।


আফগানিস্তানে তালেবানদের ধরার পর থেকে একটা হৈচৈ চলছে। মানুষ সবকিছু ছেড়ে পালাতে প্রস্তুত। এখানে যে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে তার ছবি যে কারও হৃদয় ছিন্ন করে দেবে। তালেবানের বর্বরতার ভয় নারীদের মধ্যে স্পষ্টভাবে দেখা যায়। বলিউড তারকারাও আফগানিস্তানের পরিস্থিতি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক সেলিব্রেটি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। কিন্তু আপনি কি জানেন যে বলিউড সুপারস্টার ভাইজান সালমান খানের এই দেশের সাথে বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। খুব কম লোকই এই সম্পর্কে জানত।


সালমান খান বলিউডের সুপারস্টার। দেশে এবং বিদেশে তার ভালো ফ্যান ফলোয়িং রয়েছে। ভক্তরা তার ছবির জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন। বলিউডে তার নামে একটি মুদ্রা চলে। আফগানিস্তানের সঙ্গেও সালমান খানের বিশেষ যোগাযোগ রয়েছে। আসলে সালমান খান মূলত আফগানি। তার ঠাকুরদা সেখান থেকে পালিয়ে ভোপালে বসতি স্থাপন করেছিলেন। ইন্দোরের রাজা হোলকার তাঁর পূর্বপুরুষদের আশ্রয় দিয়েছিলেন। তার ঠাকুরদা ইন্দোরের প্রাক্তন জেলা প্রশাসকও ছিলেন। সালমান খানের বাবা সেলিম খান ইন্ডাস্ট্রির একজন নামকরা লেখক। 



আসলে সালমান খানের পূর্বপুরুষ অলোকজাই ছিলেন একজন পশতুন। তিনি আলোকজাই ইউসুফজাই সমাজের সাথে যুক্ত বলে মনে করা হয়। সেলিম খান সুশীলা চরককে বিয়ে করেন অর্থাৎ সালমা খান যিনি আসলে একজন ডোগরা রাজপুত। এইভাবে, সালমান হিন্দু এবং মুসলিম উভয় প্রথা দ্বারা লালিত -পালিত হয়েছে। সেই ভারতীয়ত্ব সালমান খানের মধ্যেও দৃশ্যমান।



আফগানিস্তানে হিন্দি সিনেমার ভক্তের অভাব নেই। এখানকার মানুষ হিন্দি ছবি কতটা পছন্দ করে, তা থেকে অনুমান করা যায় যে এই ছবিগুলি দেখার পর তারা হিন্দিও শিখেছে। আফগানিস্তানের লোকেরা যদি একটু হিন্দি বলে, তাহলে বলিউডকে কৃতিত্ব দেওয়া যেতে পারে। বলিউডও বহু বছর ধরে আফগানদের চলচ্চিত্রে স্থান দিচ্ছে। ১৯৭৫ সালের চলচ্চিত্র ধর্মা থেকে কাবুল এক্সপ্রেস পর্যন্ত এমন অনেক চলচ্চিত্র রয়েছে যা এখানে তৈরি করা হয়েছে বা শুটিং করা হয়েছে অথবা এখানকার ইভেন্টগুলিতে তৈরি করা হয়েছে।

No comments