কন্যারা বোঝা নয়। এখন তারা পুরো বাড়ির দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারে। দেশে দু-একটি নয়, হাজার হাজার উদাহরণ রয়েছে যেখানে কন্যারা তাদের যোগ্যতা প্রমাণ করে তাদের বাবা-মাকে গর্বিত করেছেন। ভারতের এমন একটি মেয়ের পিতার বর্তমানে মৃত্যু হয়েছে।
এখানে বিহারের 'সাইকেল গার্ল' জ্যোতি কুমারীর কথা বলা হচ্ছে, যিনি গত বছর করোনার মহামারীর কারণে লকডাউন চলাকালীন সময়ে তার বাবাকে গুরুগ্রাম থেকে তাঁর জেলা দরভঙ্গায় নিয়ে গিয়েছিলেন। সেই থেকে তার পরিবার সেখানেই থাকত।
জ্যোতি কুমারী, যিনি তাঁর আহত পিতাকে আট দিনের মধ্যে প্রায় ১২০০ কিলোমিটার সাইকেল চালিয়ে হরিয়ানা থেকে বিহার নিয়ে এসেছিলেন, গতকাল হঠাৎ তার জিবিবে অন্ধকার নেমে আসে, যখন তার বাবা মোহন পাসওয়ান মারা যান। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে প্রকাশিত সংবাদ অনুসারে সোমবার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর বাবা মারা যান।
দারভাঙ্গা জেলার ডিএম ডাঃ এস এম থিয়াগারাজন মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে তিনি জানান, নিহতদের সহায়তা ও শ্রদ্ধা জানাতে সংশ্লিষ্ট সিংবাড়া ব্লকের বিডিওকে সিরহুল্লি গ্রামে প্রেরণ করা হয়েছে।
য়ে
জ্যোতি কুমারী তখন আলোচনায় আসেন যখন করোনার মহামারী শুরুর সময় লকডাউনের কারণে সারা দেশে বিপুল সংখ্যক অভিবাসী শ্রমিক অন্য শহর থেকে তাদের বাড়িতে ফিরে আসছিলেন।
No comments