Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

অ্যাপেল সিডার ভিনিগার কি ওজন কমাতে সাহায্য করে জেনে নিন

ওজন কমাতে অনেকেই পরামর্শ দিয়ে থাকেন অ্যাপল সিডার ভিনিগার খাওয়ার। আপনিও হয়তো না জেনে, দোকানে গিয়ে যেটা পেলেন হাতের সামনে, সেটা নিয়ে চলে এলেন। তবে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার কেনার সময় যেমন বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে, তেমনই খাওয়ার একট…





ওজন কমাতে অনেকেই পরামর্শ দিয়ে থাকেন অ্যাপল সিডার ভিনিগার খাওয়ার। আপনিও হয়তো না জেনে, দোকানে গিয়ে যেটা পেলেন হাতের সামনে, সেটা নিয়ে চলে এলেন। তবে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার কেনার সময় যেমন বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে, তেমনই খাওয়ার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ও সময়ও মেনে চলতে হবে। ওজন কমা, রক্ত শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখা বা ফাঙ্গাল ইনফেকশন সারানোয় এর জুড়ি নেই! জেনে নিন কীভাবে কাজ করে এই ভিনিগার।অ্যাপেল সিডার ভিনিগার তৈরি করা হয় প্রধানত দু'টি ধাপে। প্রথমত, আপেলের ছোট ছোট টুকরো করে তার সঙ্গে ছত্রাক মিশিয়ে এটির শর্করাকে প্রথমে অ্যালকোহলে রূপান্তরিত করা হয়। তারপর তাতে অ্যাসেটিক অ্যাসিড ব্যাক্টেরিয়া মিশিয়ে সেটিকে ফের ফার্মেন্ট করে পরিণত করা হয় ভিনিগারে। 


এটি পান করলে রক্তে শর্করার পরিমাণ হ্রাস হয়, যা সহায়তা করে বিপাকক্রিয়ার উন্নতিতে। একইসঙ্গে এটি ফ্যাট বার্ন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। সঙ্গে এটি শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ করে ওজন কমাতে সাহায্য করে।


বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে যে ডায়েটে বা লাইফস্টাইলে কোনও পরিবর্তন না এনেও যদি দৈনিক ২ টেবিলচামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার জলে মিশিয়ে টানা ১২ সপ্তাহ সেবন করা যায় তাহলে কমতে পারেন ২-৩ কেজি ওজন। তবে হ্যাঁ, এর সঙ্গে যদি ব্যায়াম করেন ও নির্দিষ্ট ডায়েট মেনে চলেন তবে কাজ আরও ভালো হবে। তবে খেয়ল রাখবেন দিনে ২ চমচের বেশি অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খাওয়া একেবারই উচিত নয়। এবং তা ১/২ কাপ থেকে ১ কাপ জলে মিশিয়ে খেতে হবে। সকালে খালি পেটে উষ্ণ গরম জলে এটি খেতে পারলে সবচেয়ে ভালো। স্বাদের জন্য এরসঙ্গে মধু মেশাতে পারেন। এটি খাওয়ার ২০-৩০ মিনিটের পরে সকালের ব্রেকফাস্ট করে নিন।

No comments