Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

ডুবুরীরা জেএমবি জঙ্গীদের ফোনের হদিস পেতে পুকুর তল্লাশি করল

সন্দেহ ভাজন তিন জেএমবি জঙ্গির ফোন খুঁজতে পুকুরে নামানো হয়েছিল ডুবুরিদের। তদন্তকারীরা সন্দেহ করছেন যে সন্দেহ ভাজনরা তাদের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন হরিদেবপুরে তাদের বাসভবনের সামনের পুকুরে ফেলে দিয়েছিলেন। বুধবার ওই পুকুরে ডুবুরিদের ফো…

 




সন্দেহ ভাজন তিন জেএমবি জঙ্গির ফোন খুঁজতে পুকুরে নামানো হয়েছিল ডুবুরিদের। তদন্তকারীরা সন্দেহ করছেন যে সন্দেহ ভাজনরা তাদের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন হরিদেবপুরে তাদের বাসভবনের সামনের পুকুরে ফেলে দিয়েছিলেন। বুধবার ওই পুকুরে ডুবুরিদের ফোন সন্ধানের জন্য নামানো হয়।


  রবিবার তিনজনকেই গ্রেপ্তার করেছিল এসটিএফ। নাজিউর রহমান, সাব্বির ও রবিউল ইসলাম বাংলাদেশ থেকে কলকাতায় এসে হরিদেবপুরে একটি বাড়ি ভাড়া নেন। জিজ্ঞাসাবাদকালে তদন্তকারীরা জানতে পারেন যে তারা দীর্ঘদিন ধরে ফোন ব্যবহার করেননি। তারা ব্যবহৃত ফোনটি বাড়ির সামনের পুকুরে ফেলে দেন। এই ফোন পুনরুদ্ধারের ফলে তদন্ত অনেক এগিয়ে যাবে। এই ফোন ধৃতদের সঙ্গে কার বা কাদের যোগাযোগ ছিল বা তারা কার সঙ্গে কথা বলছিল তা জানা যেতে পারে।


  অনুসন্ধানে জানা গেছে, তারা কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় সাইকেলে করে খেলনা, মশারি এবং মাছ ধরার জাল বিক্রি করতেন। এসটিএফ কর্মকর্তারা জানান, খেলনা ফেরি কেবল অর্থের জন্য ছিল না । অঞ্চল রেকর্ডিংয়ের জন্য তারা ঘুরে বেড়াতো। উগ্রপন্থীরা তাদের সংস্থার জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে অভিনব পদ্ধতিও ব্যবহার করেছিলেন। তারা অনলাইন ব্যবসা শুরু করেন। এই ব্যবসাটি জামায়াত-মুজাহিদিন জঙ্গি গোষ্ঠীর শীর্ষস্থানীয় শীর্ষ নেতা আল আমিন নিয়ন্ত্রন করতেন। তারা কসিমপুর কারাগারে বসে এই ব্যবসা চালাতেন। নাজিউর রেহমান ওরফে জয়রাম বেপারি ওরফে পাভেল বাইরে থেকে এই ব্যবসায় সহযোগিতা করতেন।


  

এই অনলাইন ব্যবসায়ের সহায়তায় পোশাক সহ সব ধরণের খাবার কারাগারের বন্দীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। শুধু তাই নয় পরিবারের সহায়তায় তিনি তার পরিবার ও আত্মীয়দের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছিলেন। কলকাতা পুলিশের এসটিএফ দল আশা করেছেন এবার তারা ফোন পেলে আরও নতুন তথ্য প্রকাশিত হবে।

No comments