এখন কীভাবে পেট্রোল এবং ডিজেলের ক্রমবর্ধমান দাম সমস্যার কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশে পেট্রোল ১০৮ টাকা পৌঁছেছে, আর ডিজেলও টাকা ছাড়িয়েছে। পেট্রোল এবং ডিজেলের মূল্যস্ফীতিটির প্রভাব দৈনন্দিন ব্যবহারের সমস্ত জিনিসকে প্রভাবিত করে।
যদিও সরকার বহুবার বলেছে যে, পেট্রোল এবং ডিজেলের ক্রমবর্ধমান দাম সম্পর্কে তারা কিছু করতে পারবেন না, কারণ এটি সম্পূর্ণরূপে বিশ্ব বাজারের হাতে, অর্থাৎ, বিশ্বে অপরিশোধিত তেলের দাম কমলে, দেশে পেট্রোল এবং ডিজেলের দামও কমবে এবং। ইতিমধ্যে জ্বালানির দাম কমাতে প্রস্তুতিও শুরু হয়েছে। সংসদীয় স্থায়ী কমিটি আজ পেট্রোল ও ডিজেলের ক্রমবর্ধমান দাম নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ সভা ডেকেছে।
এই বৈঠকে পেট্রোলিয়াম মন্ত্রকের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি দেশের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন তেল সংস্থা আইওসি, বিপিসিএল, এইচপিসিএলের কর্মকর্তাদেরও ডাকা হয়েছে। বৈঠকে তেলের দাম বাড়ার কারণ সমাধানের জন্য আলোচনা করা হবে। দাম কমানোর কোনও উপায় বা কোনও উপায়ে জনগণকে কিছুটা ত্রাণ দেওয়া যায় কিনা তাও বিবেচনা করা হবে। স্থায়ী কমিটির পক্ষে এই বৈঠকে বর্তমান মূল্য নির্ধারণ, বিপণন ও পেট্রোলিয়াম পণ্য সরবরাহ, প্রাকৃতিক গ্যাস সম্পর্কিত তথ্য চাওয়া হবে। রমেশ বিধুরী এই সভার নেতৃত্ব দেবেন।
No comments